গত অক্টোবর মাসের ২২ তারিখে দুবাইয়ে মৃত্যু হয় হরিশ্চন্দ্রপুর থানার রহমতপুর গ্রামের তজমুল হক ওরফে তৈমুরের। সেদিন তাঁর মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে শোকের ছায়া নেমে আসে পরিবার ও এলাকায়। অবশেষে দশদিন পর দুবাই থেকে তাঁর কফিন বন্দি দেহ ফিরল গ্রামে।
বিমানে করে দেহ আনা হয় কলকাতা নেতাজি সুভাষ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। সেখান থেকে বৃহস্পতিবার ভোর রাতে দেহ গ্রামে পৌঁছায়। সকালে কবরস্থ করা হয় তাকে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পেটের টানে তিনবছর আগে ভিনদেশে পাড়ি দেন তজমুল হক। এই রকম আকস্মিক মৃত্যুর ঘটনায় অথৈ জলে পড়েছে পরিবার। বাড়িতে রয়েছে স্ত্রী সহ এক নাবালক পুত্র ও কন্যা সন্তান। তিনিই ছিলেন একমাত্র উপার্জনকারী। সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তায় তাঁর স্ত্রী। সরকারি ভাবে সাহায্যের আর্জি জানিয়েছেন তারা। যদিও প্রশাসন পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন। বাড়িতে গিয়ে শোকসন্তপ্ত পরিবারকে সমবেদনা জানিয়ে পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন রাজ্যের মন্ত্রী তজমুল হোসেন।